দুঃখগুলো রাখ যতন করে,
চোখের জল ফেল নিরালয়ে ।
কেউ দেখতে আসে নি,
কেউ দেখতেও আসবে না,
কেন বা মানুষ দেখতে আসবে?
কষ্টগুলো কেন যে এতো নিষ্ঠুর হয়ে হৃদয়ে হানা দেয়,তা ভুক্তভোগীই শুধুই বোঝে।
কষ্ট মানুষকে অনাথ করে তোলে।
সবকিছুই আছে তবু যেন মনে হয় আমিই পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী। সবাই ঠিক আছে তবুও কেন এতো অসহায় মনে হয়?
জানি না।
জানার চেষ্টাও করি না।
দুঃখ যেমন নিষ্ঠুর ,সে মানুষকে তেমনি নিষ্ঠুর বানায়। সে খুব কষ্ট দেয়। কষ্ট দিতে দিতে সে বুকের একপাশে স্থান নেয়। যে একবার আঘাত করে ,সে কখনোই নিঃশেষ হয় না। সে জায়গা করে নেয় ।ঠিক বুকের বামদিকে জায়গা করে নেয়।
যে কড়া রোদে আপনি দু মিনিট থাকতে পারেন না, সে কড়া রোদেই আপনার বাবা কিংবা আমাদের চাষি মাঠে কাজ করে। যে কঠিন বৃষ্টিতে আপনি বাহির হতে পারেন না, সে কঠিন বৃষ্টিতেই কেউ না কেউ ভিজছে। সেও তো আমাদের মতই রক্ত মাংসের শরীর। তার গায়ে তো একই রক্ত বইছে। সেও তো একই অক্সিজেন নিয়েই বাচে। তার গায়ে সহ্য হয়, তাহলে আপনার গায়ে সহ্য হয় না কেন?
কড়া রোদ্যে ফসল ফলানো চাষি, সেই রোদ্যে দাড়িয়ে যখন বৃষ্টির জন্য নালায়, করুন কান্না করে।কয়েকদিন সেই রোদ্রের সাথে নিজেকে দদ্ধ করে ,সে একদিন বৃষ্টি ছাড়াই কড়া রোদ্রে বাস করা শিখে গেছে।
আমার বান্ধবী নীলা। নীলার বয়স 25। তার 25 বছরের জীবনে সে একটা রাতও নিজের মা ছাড়া কাটায় নি। তার সুন্দর জীবন চলছে ভালই। হটাৎ একদিন তার মা তাকে ছেড়ে চিরকালের জন্য অসীম পথে চলে গেলেন। মানতে কষ্ট হচ্ছিল আমারি। আমি তার চোখের জল দেখেছি সেদিন ।কতটা ভালবাসলে চোখের জল নদীর বন্যা হতে পারে সেটা তার আগে দেখেনি। পাঁচ দিনে তাকে 36 বার অজ্ঞান থেকে জ্ঞান ফিরাইছি আমি। পাঁচদিন পর সে আর কাদে। তার চোখ ফুলে গেছে ।চোখের জল ফুরে গেছে। সে এখনো বেচে আছে ।শুধু তাই নয়, তার বিয়ে হয়েছে লাল ফুট ফুটে একটা ছেলের সঙ্গে ।সে এখন তার বাচ্চাকে বড় করে ডাক্টার বানার স্বপ্ন দেখে ।সে কি তার সেই দুঃখকে ভুলতে পেরেছে?
না। ।এই দুঃখ তার ঠিক বুকের বাম দিকে স্থান নিয়েছে। রাত যত গভীর হয়, সে দৈনিক দুফোটা চোখের জল ফেলে । আর ভাবে ,"আজকে যদি মা থাকতো কতযে সুখি হতো " ।সে এভাবেই বেচে আছে ,থাকবে ।
নীলার মতো অসংখ্য মানুষ এভাবেই বেচে আছে। অপ্রকাশিত কষ্টগুলো বুকে এভাবে চাপা পরে থাকে। তবুও মানুষ বাচে অদৃশ্য কিছু করার, কিছু পাওয়ার জন্য। জানি পৃথিবীতে কেউ কিছুই দিবে না। তবুও বেচে থাকতে হয় ।
বেচে থাকার নিয়মটা অনেকরকম। কারো কছে কঠিন, কারো কাছে ইজি, কারো কাছে গেম। কিন্ত সবারি জীবনযাপন ভিন্নরকম। এতও মানুষ তবুও মিল নেই।মিল নেই জীবনের চাওয়া গুলো। মিল নেই জীবনের অধ্যায় সবারি উঠে আসা অধ্যায় ভিন্ন। কেউ ভাঙা চালা থেকে উঠে এসে রাজা হয়। কেউ রিক্সার ড্রাইভার থেকে উঠে এসে বড় নেতা হয়। কেউ চা খাওয়াইয়া খাওয়াইয়া দেশের প্রাইম মিনিস্টার হয়। কেউ আবার জুতা সেলাই করতে করতে দেশের প্রেসিডেন্ট হয়। সুতরাং সবারি উঠে আসা গল্পগুলো এক না। ইতিহাস আপনাকে স্মরণ রাখতে রেডি, আপনি কি রেডি আপনার জায়গা উঠে আসতে? এটাই তো জীবনের অধ্যায় ।চেষ্টা করুন উঠে আসার। আপনিই পারবেন উঠে আসতে। মানুষের কথায় কান দিতে নেই। মুছিকে কেউ কি দাম দেয়? না। কিন্ত যখন ঔ মুছি দেশের প্রেসিডেন্ট হয়, তখন দেশের সর্বস্তরের মানুষ তার কথা শুনে। আপনিও আপনার লক্ষের পিছনে ছুটতে থাকেন। ধরা দিবেই ।আপনিই তো ধরা পাবেন, ধরা পাওয়ার জন্যই তো আপনার জন্ম হয়েছে।
চোখের জল ফেল নিরালয়ে ।
কেউ দেখতে আসে নি,
কেউ দেখতেও আসবে না,
কেন বা মানুষ দেখতে আসবে?
কষ্টগুলো কেন যে এতো নিষ্ঠুর হয়ে হৃদয়ে হানা দেয়,তা ভুক্তভোগীই শুধুই বোঝে।
কষ্ট মানুষকে অনাথ করে তোলে।
সবকিছুই আছে তবু যেন মনে হয় আমিই পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী। সবাই ঠিক আছে তবুও কেন এতো অসহায় মনে হয়?
জানি না।
জানার চেষ্টাও করি না।
দুঃখ যেমন নিষ্ঠুর ,সে মানুষকে তেমনি নিষ্ঠুর বানায়। সে খুব কষ্ট দেয়। কষ্ট দিতে দিতে সে বুকের একপাশে স্থান নেয়। যে একবার আঘাত করে ,সে কখনোই নিঃশেষ হয় না। সে জায়গা করে নেয় ।ঠিক বুকের বামদিকে জায়গা করে নেয়।
যে কড়া রোদে আপনি দু মিনিট থাকতে পারেন না, সে কড়া রোদেই আপনার বাবা কিংবা আমাদের চাষি মাঠে কাজ করে। যে কঠিন বৃষ্টিতে আপনি বাহির হতে পারেন না, সে কঠিন বৃষ্টিতেই কেউ না কেউ ভিজছে। সেও তো আমাদের মতই রক্ত মাংসের শরীর। তার গায়ে তো একই রক্ত বইছে। সেও তো একই অক্সিজেন নিয়েই বাচে। তার গায়ে সহ্য হয়, তাহলে আপনার গায়ে সহ্য হয় না কেন?
কড়া রোদ্যে ফসল ফলানো চাষি, সেই রোদ্যে দাড়িয়ে যখন বৃষ্টির জন্য নালায়, করুন কান্না করে।কয়েকদিন সেই রোদ্রের সাথে নিজেকে দদ্ধ করে ,সে একদিন বৃষ্টি ছাড়াই কড়া রোদ্রে বাস করা শিখে গেছে।
আমার বান্ধবী নীলা। নীলার বয়স 25। তার 25 বছরের জীবনে সে একটা রাতও নিজের মা ছাড়া কাটায় নি। তার সুন্দর জীবন চলছে ভালই। হটাৎ একদিন তার মা তাকে ছেড়ে চিরকালের জন্য অসীম পথে চলে গেলেন। মানতে কষ্ট হচ্ছিল আমারি। আমি তার চোখের জল দেখেছি সেদিন ।কতটা ভালবাসলে চোখের জল নদীর বন্যা হতে পারে সেটা তার আগে দেখেনি। পাঁচ দিনে তাকে 36 বার অজ্ঞান থেকে জ্ঞান ফিরাইছি আমি। পাঁচদিন পর সে আর কাদে। তার চোখ ফুলে গেছে ।চোখের জল ফুরে গেছে। সে এখনো বেচে আছে ।শুধু তাই নয়, তার বিয়ে হয়েছে লাল ফুট ফুটে একটা ছেলের সঙ্গে ।সে এখন তার বাচ্চাকে বড় করে ডাক্টার বানার স্বপ্ন দেখে ।সে কি তার সেই দুঃখকে ভুলতে পেরেছে?
না। ।এই দুঃখ তার ঠিক বুকের বাম দিকে স্থান নিয়েছে। রাত যত গভীর হয়, সে দৈনিক দুফোটা চোখের জল ফেলে । আর ভাবে ,"আজকে যদি মা থাকতো কতযে সুখি হতো " ।সে এভাবেই বেচে আছে ,থাকবে ।
নীলার মতো অসংখ্য মানুষ এভাবেই বেচে আছে। অপ্রকাশিত কষ্টগুলো বুকে এভাবে চাপা পরে থাকে। তবুও মানুষ বাচে অদৃশ্য কিছু করার, কিছু পাওয়ার জন্য। জানি পৃথিবীতে কেউ কিছুই দিবে না। তবুও বেচে থাকতে হয় ।
বেচে থাকার নিয়মটা অনেকরকম। কারো কছে কঠিন, কারো কাছে ইজি, কারো কাছে গেম। কিন্ত সবারি জীবনযাপন ভিন্নরকম। এতও মানুষ তবুও মিল নেই।মিল নেই জীবনের চাওয়া গুলো। মিল নেই জীবনের অধ্যায় সবারি উঠে আসা অধ্যায় ভিন্ন। কেউ ভাঙা চালা থেকে উঠে এসে রাজা হয়। কেউ রিক্সার ড্রাইভার থেকে উঠে এসে বড় নেতা হয়। কেউ চা খাওয়াইয়া খাওয়াইয়া দেশের প্রাইম মিনিস্টার হয়। কেউ আবার জুতা সেলাই করতে করতে দেশের প্রেসিডেন্ট হয়। সুতরাং সবারি উঠে আসা গল্পগুলো এক না। ইতিহাস আপনাকে স্মরণ রাখতে রেডি, আপনি কি রেডি আপনার জায়গা উঠে আসতে? এটাই তো জীবনের অধ্যায় ।চেষ্টা করুন উঠে আসার। আপনিই পারবেন উঠে আসতে। মানুষের কথায় কান দিতে নেই। মুছিকে কেউ কি দাম দেয়? না। কিন্ত যখন ঔ মুছি দেশের প্রেসিডেন্ট হয়, তখন দেশের সর্বস্তরের মানুষ তার কথা শুনে। আপনিও আপনার লক্ষের পিছনে ছুটতে থাকেন। ধরা দিবেই ।আপনিই তো ধরা পাবেন, ধরা পাওয়ার জন্যই তো আপনার জন্ম হয়েছে।
Post a Comment